ধামরাইয়ে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ৮ দিন পর মামলা

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৩৮ পিএম

ধামরাইয়ে বাড়ির মালিকের নেতৃত্বে নারী শ্রমিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ৮ দিন পর অবশেষে শুক্রবার মামলা নিয়েছে পুলিশ। এর আগে অভিযুক্ত বাড়ির মালিক মইনুদ্দীনকে বৃহস্পতিাবর গ্রেফতার ও নিখোঁজ ভিকটিমকে টাঙ্গাইলের নাগরপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে কথিত সালিশের নামে ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া ও ৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সঙ্গে জড়িত এএসআই, ইউপি সদস্য মো. বোরহান উদ্দীন এবং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, টাঙ্গাইলের ওই নারী ধামরাইয়ে ভাড়া থেকে পোশাক কারখানায় কাজ করেন। ৭ ডিসেম্বর রাতে কুল্লা ইউনিয়নের খাতরা গ্রামের মইনুদ্দীন সহযোগীদের নিয়ে ঘরে ঢুকে ওই নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে ১১ ডিসেম্বর ইউপি সদস্য বোরহান উদ্দীন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন কথিত সালিশের নামে পুলিশের সহযোগিতায় ৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এসআই ফয়েজ উদ্দিন বলেন, মঈনউদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।