জাল কাগজপত্র তৈরি করে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের অভিযোগে চার চিকিৎসকসহ ১০জনকে জেল হাজাতে পাঠিয়েছেন আদালত। বুধবার বিকালে অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল মোহসীন এ আদেশ দেন।
কারাগারে যাওয়া চার চিকিৎসক হলেন- টাঙ্গাইল জেলা বিএমএ-এর সাধারণ সম্পাদক সিলেট মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল্লাহ কায়সার, তার স্ত্রী ডা. আসমা আক্তার, টাঙ্গাইল সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার আজিজুল হক, গোপালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার তাপস চন্দ্র সাহা।
এ ছাড়া অন্যরা হলেন- ডা. তাপস চন্দ্র সাহার স্ত্রী মুক্তা রানী প্রামানিক, মো. ওয়ারেস, আতোয়ার রহমান, মামুনুর রহমান, আব্দুল্লা আল মিলন ও সুলতানা ইয়াসমিন।
আদালত পরিদর্শক তানভীর আহমেদ জানান, শহরের সাবালিয়া এলাকার সাজ্জাত হোসেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়েরকৃত মামলায় অভিযোগ করেন, বিবাদীরা সাবালিয়া এলাকায় তার ১০ শতাংশ জমির জাল পর্চা তৈরি করে ক্রয়-বিক্রয় করেছেন।
বুধবার মামলার তারিখে আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালত তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।