Logo
Logo
×

সারাদেশ

চলন্ত বাসে ধর্ষণ-ডাকাতি বন্ধে পুলিশের উদ্যোগ 

Icon

মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৩, ১১:০৮ পিএম

চলন্ত বাসে ধর্ষণ-ডাকাতি বন্ধে পুলিশের উদ্যোগ 

টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের চলন্ত বাসে সাম্প্রতিক ধর্ষণ, ডাকাতির ঘটনা দেশব্যাপী আলোচিত বিষয়। সমসাময়িক সড়কের পাশের বাসা বাড়িতে একাধিক ডাকাতির ঘটনা উদ্বেগ করে তুলেছে সংশ্লিদের।

মধুপুর উপজেলার সীমানায় ঘন ঘন এসব ঘটনার সময় পুলিশি নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। ফলে পুলিশ প্রশাসন  আঞ্চলিক এ সড়কে নিরাপত্তা জোরদার বাড়াতে চেক পোস্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্থান নির্ধারণ করতে মাঠে নেমেছে জেলা পুলিশ।

শনিবার সকালে পুলিশ সুপার সরকার মো. কায়সারের নেতৃত্বে উচ্চ টিম মধুপুরে এসেছিলেন। বিগত দিনে ঘটে যাওয়া ঘটনা ও স্থান বিশ্লেষণে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে টিমের কাছে মধুপুর-টাঙ্গাইল সড়কে পৌর সীমান্ত নরকোণা ও রক্তিপাড়া চিহ্নিত হয়ছে। পরে ওই এলাকার সড়কের পশ্চিম পাশে চেক পোস্ট স্থাপনের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্থান নির্ধারণে আসা টিমের প্রধান এসপি সরকার মো. কায়সারের সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) শরফুদ্দিনসহ  মধুপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খান আবু, মধুপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার ফারহানা আফরোজ জেমি, মধুপুর থানার ওসি মাজহারুর আমিন, ওসি (তদন্ত) মুরাদ হোসেন, পৌরসভার পক্ষে প্যানেল মেয়র জাকিরুল হক ফারুক, ইউনিয়ন পরিষদের  প্রতিনিধিসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার যুগান্তরকে বলেন,  অল্পদিনের ব্যবধানে এক কিমির মধ্যে পরপর বাসে ডাকাতির ঘটনা ও ঘটনা ঘটিয়ে ডাকাত দল এ এলাকা থেকে নিরাপদে চলে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনা এনে চেক পোস্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সড়ক ও জনপদ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে তাদের সহযোগিতায় চেকপোস্ট বসানোর প্রক্রিয়া চলছে। 

তিনি জানান, অন্যান্য দেশের সড়কের মতো চেকপোস্টের দুই পাশে ১০০ মি. দূরে জাকিং বসানো হবে। ঈদের পর ২/১ সপ্তাহের মধ্যে কাজ শুরু করে অতি দ্রুত চেকপোস্ট স্থাপনের কাজ বাস্তবায়িত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম