কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন ডেমরার হালিমা
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ: ২৮ মে ২০২৪, ০৯:৫১ পিএম
ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতা হালিমা আক্তার দিপুর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। ছবি-সংগৃহীত
দেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কিনে ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার কাতারে এবার যুক্ত হলেন রাজধানী ডেমরার হালিমা আক্তার দিপু।
সারা দেশে চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় কিস্তি সুবিধায় ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। হয়েছেন ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ৩৮তম মিলিয়নিয়ার। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হালিমা আক্তার।
সোমবার রাজধানী ডেমরায় এমএস টাওয়ারে ওয়ালটন প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হালিমা আক্তারের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।
আসন্ন ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্যান ক্রয়ে ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার।
চলমান ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ১৮মে ডেমরার এমএস টাওয়ার ওয়ালটন প্লাজা থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা ডাউন পেমেন্ট দিয়ে কিস্তি সুবিধায় ৩১২ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন হালিমা আক্তার। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি ম্যাসেজ যায়।
হালিমা আক্তারের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির গজারিয়ায়। ঢাকায় একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত তিনি। ৪ সদস্যের বাসায় নিজেদের ব্যবহারের জন্য ওয়ালটনের ফ্রিজটি কেনেন তিনি।
পুরস্কার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে হালিমা আক্তার বলেন, ওয়ালটন ফ্রিজের গুণগতমান যেমন ভালো, তেমনি দামও সাধ্যের মধ্যে। তাই বাসার জন্য ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি। কিন্তু ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাবো তা কখনো ভাবিনি। ওয়ালটনের কাছ থেকে পাওয়া এই টাকা দিয়ে ব্যবসা করবো। ওয়ালটনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, বিশ্বমানের ইলেকট্রনিক্স পণ্য দ্বোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। ওয়ালটন শুধু ব্যবসাই করছে না, তারা মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও কাজ করছে। আমাদের দেশেই এখন আন্তার্জতিকমানের পণ্য তৈরি হচ্ছে। তাই আমাদের উচিৎ- কষ্টার্জিত টাকায় বিদেশি পণ্য না কেনা।
চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশন্স) সুব্রত পোদ্দার, সাব-ইন্সপেক্টর মো. মাজহার, ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার জাকির হোসেন, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার আবু নাসের প্রধান, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মিজানুর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের ব্র্যান্ড ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান ও ওয়ালটন প্লাজা ম্যানেজার মেহেদি হাসান।