
প্রিন্ট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:৪৭ এএম
বীমা খাতে প্রবৃদ্ধির অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১৪ পিএম

আরও পড়ুন
বীমা পলিসি ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলোর ওপর আলোকপাত করে দেশজুড়ে সম্প্রতি পরিচালিত হয়েছে একটি গবেষণা সমীক্ষা।
মেটলাইফ বাংলাদেশের সহযোগিতায় ‘আনলকিং দ্য ফিউচার অব লাইফ ইন্স্যুরেন্স ইন বাংলাদেশ: ইনসাইটস, চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিস’ শীর্ষক গবেষণা সমীক্ষাটি পরিচালনা করে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকস।
গতকাল বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী। বিশেষ অতিথি ছিলেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) বীমা ও পুঁজিবাজার অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মন্ডল এবং অধ্যাপক ড. হেলাল আহমেদ।
গবেষণাটি সম্পর্কে মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, বাংলাদেশের বীমা খাত আরো বিকশিত হলে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন দেশের মানুষ কারণ এর ফলে তাঁরা একটি নিরাপদ ভবিষ্যৎ উপভোগ করতে সক্ষম হবেন। এই গবেষণাটি বীমার অপার সম্ভাবনার নির্দেশক। আমরা এই গবেষণায় সহায়তা করতে পেরে আনন্দিত কারণ এটি বাংলাদেশের বীমা খাতকে শক্তিশালী করতে সকল সহযোগীদের একসাথে কাজ করার আরেকটি সুযোগ উন্মুক্ত করছে।
দেশের প্রধান শহরগুলোর ১২৮০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া সংগ্রহের মাধ্যমে গবেষণাটি পরিচালিত হয়। বীমা নিয়ে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ ও ধারণা এবং এক্ষেত্রে গ্রাহকরা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে এ গবেষণায়। এছাড়াও, বিশ্বের সবচেয়ে কম বীমা সুবিধা গ্রহণ করা দেশের একটিতে বীমার সেবা গ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধির সম্ভাব্য পথগুলো নিয়েও আলোচনা রয়েছে এখানে।