আঞ্চলিক জলবায়ু সম্মেলন ২০২৩ এ অংশগ্রহণ করছে গ্রামীণফোন
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:০২ পিএম
আজ ৮ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হচ্ছে আঞ্চলিক জলবায়ু সম্মেলন ২০২৩। গোল্ড স্পন্সর হিসেবে এ সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষকতা করছে গ্রামীণফোন। টুওয়ার্ডস রেজিলিয়েন্ট সাউথ এশিয়া প্রতিপাদ্যে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনের আয়োজন করছে ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশ।
সম্মেলনে প্যানেল আলোচক ও মূলবক্তা হিসেবে যথাক্রমে অংশগ্রহণ করবেন গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সন এবং গ্রামীণফোনের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) ড. আসিফ নাইমুর রশিদ।
গ্রামীণফোনের লক্ষ্য এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে জলবায়ু বিষয়ে আলোচনার সূচনা করা এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংশ্লিষ্ট নীতি নির্ধারণে ভূমিকা রাখা।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং পৃথিবীকে আরও বাসযোগ্য করে তোলাকে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে গ্রামীণফোন। এ লক্ষ্য নিয়ে নিজেদের কার্যক্রমকে আরও পরিবেশ-বান্ধব করে তুলতে এবং ২০১৯ সালকে ভিত্তি ধরে ২০৩০ সালের মধ্যে নিজেদের কার্যক্রমে কার্বন নিঃসরণ ৫০ শতাংশ হ্রাসে গ্রামীণফোনের পরিবেশ ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা (ইএমএস) রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নিজেদের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে গ্রামীণফোন কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এ সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষকতা করার গুরুত্ব নিয়ে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সন বলেন, দায়িত্বশীল উপায়ে কার্যক্রম পরিচালনায় বিশ্বাস করে গ্রামীণফোন। এজন্য, আমরা জ্বালানি-সাশ্রয়ী ও পরিবেশ-বান্ধব নেটওয়ার্ক তৈরিতে টেকসই সমাধানের উন্নয়নে গুরুত্বারোপ করছি, যাতে আমরা আমাদের অংশীদারসহ সবার জীবনে এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের প্রতিশ্রুতির ধারাবাহিকতায়, আমরা জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সঠিক নীতি প্রণয়নের গুরুত্ব নিয়ে কার্যকরী ও ফলপ্রসূ এবং ভবিষ্যৎ-কেন্দ্রিক আলোচনা তৈরিতে ভূমিকা রাখছি। আমাদের প্রত্যাশা, এ সম্মেলন আমাদের লক্ষ্য অর্জনে ও সঠিক জলবায়ু নীতি প্রণয়নে সহায়তা করবে, যা সমাজের জন্য উপকারী ভূমিকা রাখবে।
উল্লেখ্য, এ আঞ্চলিক জলবায়ু সম্মেলন ২০২৩ -এর লক্ষ্য সকল নীতিনির্ধারক, বিজ্ঞানী, বিশেষজ্ঞ এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সাথে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার সূচনা করা এবং তাদের অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে টেকসই উন্নয়নে উৎসাহিত করা।