Logo
Logo
×

বিনোদন

আদালতে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া কন্যা আরাধ্যা

Icon

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০১:৫৫ পিএম

আদালতে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া কন্যা আরাধ্যা

বয়স মাত্র ১৩, এখনো অভিনয়ে পা রাখেননি বলিউডের আলোচিত জুটি অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার কন্যা আরাধ্যা। তবু বিনোদন দুনিয়ায় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছেন আরাধ্যা। কারণ, তিনি অমিতাভ বচ্চনের নাতনি। অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের মেয়ে। তবে এবার তাকে নিয়ে ভুল, বিভ্রান্তিকর খবর ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন আরাধ্যা।

অভিযোগ, আরাধ্যা বচ্চনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানান ভুয়া বিভ্রান্তিকর খবর নেটদুনিয়ায় বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর সেই কারণেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে সে। বার অ্যান্ড বেঞ্চের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৩ বছরের এই কিশোরী আবেদনের ভিত্তিতে, তার সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে সংক্ষিপ্ত রায়ের প্রেক্ষিতে দিল্লি হাইকোর্ট একটি নোটিশ জারি করেছে।

ইতোমধ্যেই গুগল, বলিউড টাইমসসহ একাধিক অনলাইন প্ল্যাটফর্মকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। যেখানে আরাধ্য বচ্চন সম্পর্কিত বিভ্রান্তিকর তথ্য সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। তবে আগামী ১৭ মার্চ এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

এর আগে এই মামলায় ২০২৩ সালের এপ্রিলে দিল্লি হাইকোর্ট সার্চ ইঞ্জিন গুগলসহ বেশকিছু ওয়েবসাইটকে আরাধ্য সংক্রান্ত সমস্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য ও ভিডিও সরিয়ে নিতে বলা হয়। অভিযোগ নেটদুনিয়ায় আরাধ্য 'গুরুতর অসুস্থ' বা ‘মারা গেছেন’ বলে মিথ্যা দাবি করে প্রতারণামূল একাধিক ভিডিও রয়েছে। সেগুলো সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। তবে তারপরেও অনলাইনে এখনো তাকে নিয়ে বেশকিছু বিভ্রান্তিকর তথ্য রয়ে গেছে বলে আদালতকে জানিয়েছেন আরাধ্যা।

২০২৩ সালের শুনানি চলাকালীন, বিচারপতি সি হরি শঙ্কর এই জাতীয় বিষয়বস্তু প্রচারের তীব্র নিন্দা করেন। বলেন, প্রতিটি শিশুর উপযুক্ত মর্যাদা ও সম্মান প্রাপ্য। তিনি বলেন, একজন নাবালিকার স্বাস্থ্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো আইনত একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। সেসময়ও তাই আদালত গুগল সহ বেশকিছু ওয়েবসাইটকে এই জাতীয় সামগ্রী আপলোড করার জন্য দায়বদ্ধ করেছিল। এমনকি ভবিষ্যতে এধরনের ভিডিয়ো সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল। এদিকে ইতোমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও অনলাইন বিষয়বস্তুতে সীমাবদ্ধতা চিহ্নিত করে বেশকিছু নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। এমনকি গুগলকেও নিয়ন্ত্রক কাঠামো মেনে চলার আইনি দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

Jamuna Electronics
wholesaleclub

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম