মৃত্যুর ৪৮ ঘণ্টা আগে অমৃতা পান্ডে স্বামী ও তার বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করেন। সেই পার্টিতে নাচতে দেখা যায় অমৃতাকে।
তারপর ঠিক কী এমন ঘটেছিল যে ৪৮ ঘণ্টা পর জীবন শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
অমৃতা পান্ডের মৃত্যুর খবর শুনে সবাই হতবাক। তিনি তার স্বামী চন্দ্রমণি ঝাংগাদের সঙ্গে মুম্বাইয়ে থাকতেন। বোনের বিয়েতে যোগ দিতে ১২ এপ্রিল বিহারে আসেন অমৃতা। সঙ্গে ছিলেন চন্দ্রমণিও।
বিয়ের পর চন্দ্রমণি ১৮ এপ্রিল মুম্বাইয়ে ফিরে আসেন, আর অমৃতা ভাগলপুরে থেকে যান। এমন পরিস্থিতিতে অমৃতা ২৫ এপ্রিল পার্টি করেন, আর সেই পার্টিতে চন্দ্রমণির উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ তিনি নিজেই ১৮ তারিখে ফিরে এসেছিলেন।
২৭ এপ্রিল অমৃতা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট লেখেন- ‘তার জীবন দুই নৌকায়, আমরা আমাদের নৌকা ডুবিয়ে তার পথ সহজ করে দিয়েছি।’ এরপর ফ্ল্যাটে ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়।