Logo
Logo
×

বিনোদন

গুলতেকিনের বিয়ে বন্দনা, যা বললেন স্বামী আফতাব আহমদ

Icon

যুগান্তর রিপোর্ট

প্রকাশ: ১৫ নভেম্বর ২০১৯, ১২:৩৬ পিএম

গুলতেকিনের বিয়ে বন্দনা, যা বললেন স্বামী আফতাব আহমদ

গুলতেকিন ও আফতাব আহমদ। ছবি সংগৃহীত

বরেণ্য লেখক-নির্মাতা হ‌ুমায়ূন আহমেদের প্রাক্তন স্ত্রী কবি গুলতেকিন খান বিয়ে করেছেন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কবি আফতাব আহমদকে বিয়ে করেন তিনি।

ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলতেকিনের বিয়ের খবর ভাইরাল হয়েছে। গুলতেকিনের বিয়ে বন্ধনায় ভাসছে ফেসবুক। এই নব দম্পতিকে অভিনন্দন জানিয়েছে সাধারণ মানুষ। 

২০০৩ সালে লেখক হ‌ুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পর দীর্ঘজীবন নিভৃতে থাকলেও এবার গুলতেকিন সত্যিই গাঁটছড়া বাঁধলেন কবি আফতাব আহমদের সঙ্গে।

গুলতেকিনকে বিয়ে প্রসঙ্গে আফতাব আহমদ বলেন, আমরা বিয়ে করেছি এটি সত্যি। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে কাউকে জানানো হয়নি। যদিও বিষয়টি এখন সবাই জানে। 

তিনি বলেন, গুলতেকিনের সঙ্গে বিয়ের বিষয়টি একান্ত ব্যক্তিগত। এই খবরটি অনেকের সম্মানের সাথে জড়িত। 

সম্প্রতি ঢাকাতেই ছোট পরিসরে গুলতেকিন-আফতাবের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।

অতিরিক্ত সচিব আফতাব আহমদের কবি এবং লেখক হিসেবে পরিচিতি রয়েছে। আফতাব আহমদের সঙ্গে গুলতেকিনের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব।

এদিকে গুলতেকিনের বিয়ের খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।

থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা শাহনাজ গাজী কবি গুলতেকিনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে লিখেছেন, সবারই সুখী হওয়ার অধিকার রয়েছে। অভিনন্দন।

কেউ কেউ বলছেন, শেষ পর্যন্ত তিনি (গুলতেকিন) সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে আরও আগেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হতো।

অনেকেই বলেছেন, আমাদের সমাজে জীবনের এই পর্যায়ে এটা করতে যথেষ্ট সাহসের প্রয়োজন। এটা অনেককে উৎসাহ যোগাবে।

জাকির হোসাইন মুনশি নামের একজন বলেছেন, এমন সুন্দর সিদ্ধান্ত তো আরও আগেই নেয়া উচিত ছিল, হয় তো ছেলেমেয়ে ছোট থাকার কারণেই এই সিদ্ধান্ত আগেই নেননি। তাদের দাম্পত্য সুখের হোক এই কামনা করি।

গুলতেকিন খান প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাবেক স্ত্রী। গুলতেকিনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের বিয়ে হয় ১৯৭৩ সালে। ২০০৩ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়।

আফতাব আহমদ আগে বিয়ে করেছিলেন। সেই স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে প্রায় ১০ বছর আগে। আফতাব আহমদ অভিনেত্রী আয়েশা আখতারের ছেলে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম