থ্যালাসেমিয়া বংশগত একটা রোগ। যেটি পরিবারের মাধ্যমে সঞ্চারিত হয়। এখনই এ রোগের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এ রোগ থেকে বাঁচতে সচেতনতা অন্যতম প্রতিরোধক।
বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে থ্যালাসেমিয়া চিকিৎসা, প্রতিরোধ ও সচেতনতা শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
আন্তর্জাতিক থ্যালাসেমিয়া দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) হেমাটোলজি বিভাগের উদ্যোগে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য- প্রতিটি প্রাণের ক্ষমতায়ন এবং অগ্রগতিকে আঁকড়ে ধরার মাধ্যমে সবার জন্য ন্যায়সংগত ও সহজলভ্য থ্যালাসেমিয়া চিকিৎসা।
সভায় সভাপতিত্ব ও মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসএমএমইউ’র হেমাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. সালাহউদ্দীন শাহ।
তিনি বলেন, দেশে থ্যালাসেমিয়ার ভয়াবহতা নিয়ে সরকারিভাবে বড় পরিসরে এখনো সচেতনতা তৈরি করতে পারেনি। দেশের সব থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য দেশেই সহজে এবং সুলভে নিরাপদ রক্ত পরিসঞ্চালন সুবিধা, বোনম্যারোও ট্রান্সপ্লান্টেশনের সুবিধাসহ থ্যালাসেমিয়ার বিশ্বমানের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে।
সেমিনারে রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগী ও অংশীদারি সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।