
চট্টগ্রামে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৩০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে শুক্রবার দিবাগত রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। শনিবার সিএমপির গণসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রেফতাররা হচ্ছেন— চান্দগাঁও থানার আসামি আনোয়ার হোসেন, হারুনুর রশিদ, কর্ণফুলী থানার আসামি শিকলবাহা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আশিষ কুমার নাথ, ডবলমুরিং মডেল থানার আসামি নওশেদ আলম, মুন্না, ফয়েজ উল্লাহ ফয়সাল ওরফে কিং ফয়সাল, বশির উদ্দিন সোহেল। আকবর শাহ থানার আসামি মোস্তফা কামাল, আকিব, আজিজ, রিয়াজ সরকার, পতেঙ্গা মডেল থানার আসামি আরিফুল ইসলাম, বাকলিয়া থানার আসামি আব্দুল জব্বার খন্দকার, তৌহিদুল ইসলাম, মতি, আবরার হোসেন শাহারিয়া, জাহেদুল ইসলাম, জাহিদুল আলম, ওসমান, পাহাড়তলী থানার আসামি ১১ নম্বর দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ড খ-ইউনিট সভাপতি আক্তারুজ্জামান চৌধুরী, চকবাজার থানার আসামি রাব্বি, ইপিজেড থানার আসামি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ হারুনুর রশিদ, মোসলেম উদ্দিন, বন্দর থানার আসামী নাজিম উদ্দিন, কোতোয়ালি থানার আসামি আকাশ, করিম উদ্দিন, হালিশহর থানার আসামি ইসরাফিল, বিকাশ চাকমা, পাঁচলাইশ মডেল থানার আসামি ফরহাদ, বায়েজিদ বোস্তামী থানার আসামি জাহাঙ্গীর এবং খুলশী থানার আসামি রিপন।
এডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম বলেন, ‘নগরীতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’