চট্টগ্রামে আ.লীগ ও ছাত্রলীগের আরও ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

চট্টগ্রাম ব্যুরো
প্রকাশ: ১০ মার্চ ২০২৫, ০৯:৩৩ পিএম

চট্টগ্রামে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২৪ ঘণ্টায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত রাত থেকে রোববার দিবাগত রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
সোমবার সিএমপির গণসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছেন- সদরঘাট থানার আসামি আলী আকবর, শাহাবুদ্দিন, আশিকুল ইসলাম আশিক, আকবরশাহ্ থানার আসামি মোহাম্মদ আনন্দ রহমান, চান্দগাঁও থানার আসামি আব্দুল মালেক, শিপন, আবদুস সালাম, বখতেয়ার মিয়া, শহিদুল ইসলাম, ডবলমুরিং মডেল থানার আব্দুল জলিল, নাজমুল, আব্দুর রহিম জীবন, আলাউদ্দিন, আকিব, শাকিল, তারেক, নেজাম উদ্দিন, সোহেল, পারভীন আক্তার, উজ্জল, সাব্বির হোসেন হৃদয়, সামসুন্নাহার ওরফে লাকি আকতার ও মিনা আকতার।
হালিশহর থানার আসামি মোক্তার, আয়নাল, পতেঙ্গা মডেল থানার আসামি পতেঙ্গা থানা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সংগঠক শাহরিয়ার ইখতিয়ার ওরফে অপু, সাফায়েত আলম, বাকলিয়া থানার আসামি জাহিদ, শাকিব, রেজাউল করিম, মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ শরীফ, বন্দর থানার আসামি জয়নাল আবেদীন।
পাঁচলাইশ থানার আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন। কর্ণফুলী থানার আসামি আব্দুল জলিল চৌধুরী কলেজের ছাত্রলীগের আহব্বায়ক পদপ্রাথী নাঈম উদ্দিন।
চকবাজার থানার আসামি শরিফ। কোতোয়ালি থানার আসামি মামুন মিয়া ওরফে মামুন খাঁন, সাকিব, পলাশ দাশ। ইপিজেড থানার আসামি জুয়েল রানা।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার আসামি জালাল হোসাইন আশফাক, নাঈমুল হক নাহিয়ান, পারভেজ ওরফে হীরা, সাইফুল ইসলাম। খুলশী থানার আসামি রোকসানা আক্তার ও রবিউল হোসেন ইমন।
এডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম জানান, নগরীতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসীবিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।