
চট্টগ্রামে ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ ২৪ ঘণ্টায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪০ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে শুক্রবার দিবাগত রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। শনিবার সিএমপির গণসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রেফতাররা হচ্ছেন- ইপিজেড থানার আসামি নাইম ও ফারুক। ডবলমুরিং মডেল থানার আসামি মেহেদী হাসান দিপু, সাইফুল ইসলাম, মো. রুবেল, চকবাজার থানার আসামি ইমন উদ্দীন, পাঁচলাইশ মডেল থানার আসামি ইয়াছিন আরাফাত, সাগর হোসেন, কর্ণফুলী থানার আসামি বড় উঠান ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক তাজুল ইসলাম, খুলশী থানার আসামি মিরসরাই থানার ১০ নম্বর মিঠানালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম এ কাশেম, বায়েজিদ বোস্তামি থানার আসামি ফরহাদুর রহমান, হালিশহর থানার আসামি কাজী আব্দুল কাদের ওরফে চেইনকাদের ও জাহেদ।
বাকলিয়া থানার আসামি ইয়াসমিন আক্তার রিমি, পাহাড়তলী থানার আসামি আজাদ, রাজু, সোহেল রানা ওরফে গুন্না, শাকিল, ইমরান, মেহেদী হাসান, মো. শান্ত, নুর মোহাম্মদ রাব্বী, ইয়াছিন আরাফাত।
চান্দগাঁও থানার আসামি গিয়াস উদ্দিন, নাজিম, টিপু , ফারুক, সবুজ আহাম্মদ, সোহেল, হৃদয়, হাসান, সবুজ আহাম্মদ, সোহেল ও আকবরশাহ থানার আসামি ফয়সাল।
সদরঘাট থানার আসামি বেলাল হোসেন ওরফে সোহেল, শহীদ, কামরুল হাসান ওরফে ওশান। কোতোয়ালি থানার আসামি ইমরান হোসেন ও সুজেল মিয়া রওফে জুবায়ের ও বন্দর থানার আসামি সিফাত।
এডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম বলেন, ‘নগরীতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’