ট্রানজিট পয়েন্ট পরিদর্শন নেপাল দূতাবাস কর্মকর্তার

গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৪ এএম

বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল ট্রানজিট পয়েন্টের রহনপুর রেলওয়ের শেষপ্রাপ্ত শিবরামপুর পরিদর্শন করেছেন নেপাল দূতাবাসের ঢাকা মিশনের উপপ্রধান মিসেস ললিতা শীলওয়াল।
বৃহস্পতিবার বিকালে রেলওয়ের মোটর ট্রলিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশন থেকে শিবরামপুর পয়েন্টে পৌঁছান তিনি।
সেখানে বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘুরে দেখেন। ১৬ বিজিবি বাঙ্গাবাড়ি বিওপির সদস্যরা অতিথিদের বরণ করেন। এ সময় নেপাল দূতাবাসের ঢাকা মিশনের দ্বিতীয় সচিব মিস ইয়োজানা বামজান, বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারচেঞ্জ শাখার উপপরিচালক মিহরাবুর রশিদ খান ও রহনপুর রেলস্টেশনের সহকারী মাস্টার মামুনুর রশিদ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল ট্রানজিট ব্যবহার করে রাসায়নিক সার আমদানি করে থাকে নেপাল।
ললিতা শীলওয়াল সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশের এ ট্রানজিট পয়েন্টটি তাদের নিয়মিত পরিদর্শনের অংশ। এটি নেপালের জন্য সহজ ও সাশ্রয়ী ট্রানজিট রুট। এ রুট ব্যবহার করে তারা লাভবান হচ্ছেন। এ জন্য তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারচেঞ্জ শাখার উপপরিচালক মিহরাবুর রশিদ খান জানান, বাংলাদেশ রেলওয়ের আওতায় আন্তঃদেশীয় যোগাযোগের জন্য পাঁচটি ট্রানজিট ইন্টারচেঞ্জ পয়েন্টের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর ও দিনাজপুরের বিরল। তাই গুরুত্ব বিবেচনায় কীভাবে এ পয়েন্ট দিয়ে বাণিজ্য বাড়ানো যায় এজন্যই আজকের এ পরিদর্শন।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৮ সালে ৪২ কিলোমিটার ভারতীয় অংশের ট্রানজিট নিয়ে পণ্য পরিবরহণ করে থাকে নেপাল।