Logo
Logo
×

সারাদেশ

৬ মাসের বেশি সময় ৩শ মেট্রিক টন ধান মজুত, গোডাউন সিলগালা

Icon

বিরল (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৯ পিএম

৬ মাসের বেশি সময় ৩শ মেট্রিক টন ধান মজুত, গোডাউন সিলগালা

বিরল পৌরসভার পাইকপাড়া এলাকায় মেসার্স ওরিয়েন্টাল এগ্রো নামীয় প্রতিষ্ঠানের দুইটি গোডাউনে অবৈধভাবে ৬ মাসের অধিক সময় ৩শ মেট্রিক টনের বেশি ধান মজুত রাখা হয়েছে। এ কারণে অভিযান পরিচালনা করে ১টি গোডাউন সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে দিনাজপুর জেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনাকালে বিরল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বহ্নি শিখা আশা উপস্থিত হয়ে গোডাউন সিলগালা করে লাইসেন্স বাতিল ও নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশনা দেন।

অভিযান পরিচালনাকালে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিরল অফিসার ইনচার্জ গোলাম মাওলা শাহ, সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক (দিনাজপুর) মোহন আহমেদ, দিনাজপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (কারিগরি) ফিরোজ আহমেদ, দিনাজপুর সদর উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সিংহ, বিরল উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. আতোয়ার হোসেন, সিএসডি দিনাজপুরের খাদ্য পরিদর্শক আমিরুল ইসলাম, বিরল খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূর রাহাদ রুমন প্রমুখ।

দিনাজপুর জেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেন জানান, বুধবার খাদ্যমন্ত্রী জরুরি সভার মাধ্যমে অবৈধভাবে মজুতের কারণে ধান ও চালের দাম অনিয়ন্ত্রিতভাবে যাতে বেড়ে না যায় সেজন্যই নিয়মিত মজুতবিরোধী অভিযান পরিচালনার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে ৬ মাস ধরে ধান মজুতের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। তার লাইসেন্সে যে পরিমাণ মজুত ক্যাপাসিটি রয়েছে তার অধিক ৩শ মেট্রিক টনের অধিক ধান মজুত করেছেন।

মেসার্স ওরিয়েন্টাল এগ্রোর স্বত্বাধিকারী মুসাবভির রফিক মতি জানান, আমার লাইসেন্স অনুযায়ী ৩শ মেট্রিক টন ধান মজুত রাখার অনুমতি রয়েছে। সে অনুযায়ী আমার গোডাউনে ৩শ টনের কম ধান আমি মজুত রেখেছি; যা অধিকাংশই আমার নিজের জমির ধান; সামান্য কিছু ধান কৃষকের রয়েছে।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম