Logo
Logo
×

সারাদেশ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ২২ নভেম্বর ২০২৩, ১০:১৫ পিএম

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

‘স্ত্রীর মামলায় বেতারের উপপরিচালকের বিরুদ্ধে পরোয়ানা’ শিরোনামে ২০ নভেম্বর যুগান্তরে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মনিরুল হাসান। প্রকাশিত সংবাদটি বানোয়াট দাবি করে প্রতিবাদপত্রে তিনি বলেছেন, বাদী সানজিদা আরেফিন লিনথাকে দুবার তালাকের বিষয়টি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যৌতুকের দাবি ও পরনারীতে আসক্তির বিষয়টিও সত্য নয়। মূলত আমার সঙ্গে বিয়ের আগে লিনথার আরও একটি বিয়ে হয়েছিল। ২০১১ সালের এপ্রিলে বরগুনার ৭নং ঢলুয়া ইউনিয়নের এক চেয়ারম্যানের ছেলে নিয়াজ মোরশেদ অপু মোল্লার সঙ্গে তার বিয়ে হয়। ওই বছরের জুলাইয়ে তাদের তালাক হয়; কিন্তু এই বিয়ে ও তালাকের বিষয়টি গোপন করে একই বছরের ডিসেম্বরে আমার সঙ্গে লিনথাকে বিয়ে দেন তার বাবা বাবুল মিয়া।

মনিরুল হাসান বলেন, লিনথার প্রথম বিয়ের খবর জানাজানি হলে আমি প্রতিবাদ জানাই এবং বরিশাল সদর কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে লিনথার বাবা বাবুল মিয়া আমার বিরুদ্ধে মামলা ও সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে হুমকি ধমকি ও নির্যাতন চালাতে থাকেন; যা এখনো অব্যাহত আছে।

এরপর ২০১৯ সালের ২২ জুন বাবুল মিয়া অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে (অপূরণকৃত কাবিন) খালি  কাবিনে আমার স্বাক্ষর নেন। পরবর্তীতে আমার অনুপস্থিতিতে অলিখিত সেই কাবিনে ৩০ লাখ টাকা লিখে নেন। কাবিনের সেই টাকা আদায়ে বরগুনা পারিবারিক আদালতে মোট ৬১ লাখ ৪৪ হাজার টাকার মামলা করেন। একপর্যায়ে নিরুপায় হয়ে আমি লিনথাকে ২০২২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তালাক দেই। এসব ঘটনায় বাবুল মিয়া ও তার মেয়ে লিনথার বিরুদ্ধে বরিশাল ক্রিমিনাল কোর্টে একটি মামলাও করি। মামলাটি বরিশাল পিবিআই তদন্ত করে লিনথা ও তার বাবার প্রতারণা ও জালিয়াতির প্রমাণ পায় এবং তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেন।

তিনি আরও বলেন, আমার দুটি কন্যাসন্তান আছে। তাদের সঙ্গেও আমাকে দেখা ও কথা বলতে দেন না লিনথা ও তার বাবা বাবুল মিয়া।

প্রতিবেদকের বক্তব্য: মনিরুল হাসানের বিরুদ্ধে বাদী সানজিদা আরেফিন লিনথা পারিবারিক আদালতে মামলা করেন। মামলায় লিনথা উল্লেখ করেছেন- তাকে প্রথম তালাক দিয়ে দ্বিতীয়বার ৩০ লাখ টাকা কাবিন দিয়ে আবার বিয়ে করেছেন। মামলার তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ করা হয়েছে। প্রতিবাদকারীর বর্ণনা সত্য নয়।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম