Logo
Logo
×

সারাদেশ

তক্ষক বিক্রি করে রাতারাতি কোটিপতি, এমন ফাঁদ প্রতারক চক্রের

Icon

যুগান্তর রিপোর্ট, তাহিরপুর

প্রকাশ: ৩১ মার্চ ২০১৯, ১২:২৫ পিএম

তক্ষক বিক্রি করে রাতারাতি কোটিপতি, এমন ফাঁদ প্রতারক চক্রের

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরে উদ্ধারকৃত তক্ষক। ছবি: যুগান্তর

বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ধনপুরের সীমান্তবর্তী মাছিমপুর, চিনাকান্দি, বাঘবেড়, পলাশ, মথুরকান্দিসহ সীমান্তবর্তী আরও কয়েকটি এলাকায় বন্যপ্রাণী পাচারকারী একাধিক প্রতারক চক্রের সন্ধান পাওয়া গেছে।

রাতারাতি ধনী হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে অল্প টাকায় তক্ষক কিনে কোটি টাকায় বিক্রয় করা যায়, গোপন প্রচারণার এমন ফাঁদ পেতে লোকজনকে নিঃস্ব করাই হলো এসব প্রতারক চক্রের প্রধান কাজ।

এদিকে শনিবার বন্যপ্রাণী তক্ষকসহ সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরে বাবুল মিয়া নামে প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ আটক করেছে।  

উপজেলার ধনপুরের দুধপুর গ্রাম থেকে প্রতারক চক্রের ওই সদস্যকে আটক করা হয়। আটককৃত বাবুল ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার কাঁঠাল রাজবাড়ী গ্রামের আবদুল কুদ্দুছের ছেলে। 

শনিবার রাতে সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপার মো. বরকতুল্লাহ খান জানান, বন্যপ্রাণী তক্ষক (কক্কা) পাচারকারী প্রতারক চক্রের খবর পেয়ে ডিবি পুলিশ বিশ্বম্ভরপুরের দুধপুর গ্রামে শনিবার দুপুরে অভিযান চালায়। 

অভিযানে একটি তক্ষক জব্দ করার পর বন্যপ্রাণী পাচারকারী প্রতারক চক্রের সদস্য বাবুলকেও আটক করা হয়। জব্দকৃত আলমতসহ প্রতারক চক্রের সদস্য বাবুলকে রাতেই বিশ্বম্ভরপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়। 

বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ধনপুরের সীমান্তবর্তী মাছিমপুর, চিনাকান্দি, বাঘবেড়, পলাশ, মথুরকান্দিসহ সীমান্তবর্তী আরও কয়েকটি এলাকায় বন্যপ্রাণী পাচারকারী একাধিক প্রতারক চক্র রয়েছে বলে জানান তিনি।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম