৬৪ জেলায় ৬৪ শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেবে আইইউবিএটি

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ: ০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:১৬ পিএম

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি) দেশের প্রতিটি জেলা থেকে একজন করে মোট ৬৪ জন শিক্ষার্থীকে ফুল-ফ্রি স্কলারশিপ প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।
এই স্কলারশিপ আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান-এর নামে প্রতিষ্ঠিত ‘ফাউন্ডার মিয়ান’ স্কলারশিপের আওতায় স্প্রিং ২০২৫ সেমিস্টারে দেওয়া হবে। এই স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিনা খরচে স্নাতক পর্যায়ে পড়ার সুযোগ পাবেন। ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫.০০ প্রাপ্ত প্রকৃত অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা এই সুযোগের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২০২৫ সালের ১০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য ভর্তি পরীক্ষায় যোগ্যতা অর্জনের মাধ্যমে প্রতিটি জেলা থেকে একজন করে শিক্ষার্থীকে এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের আগামী ৮ জানুয়ারি ২০২৫-এর মধ্যে আইইউবিএটির ওয়েবসাইট www.iubat.edu/admission থেকে অনলাইনে ভর্তি ফরম পূরণ করে ১০ জানুয়ারির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বাছাই করে এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। স্কলারশিপ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য উত্তরা মডেল টাউনের ১০ নম্বর সেক্টরের আইইউবিএটি ক্যাম্পাসে সরাসরি যোগাযোগ করা যেতে পারে বা ০১৮১০০৩০০৪১-৯ এই নাম্বারে কল করেও বিস্তারিত জানা যাবে।
আইইউবিএটিতে স্নাতক পর্যায়ে বিবিএ, কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইইই, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইকোনমিকস, এগ্রিকালচার, ইংলিশ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নার্সিং বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এমবিএ এবং এমপিএইচসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকার উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টরে সবুজ ও স্থায়ী ক্যাম্পাসে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, যা উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।