এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ: ০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৫ পিএম
‘স্বল্প খরচে, মানসম্মত উচ্চ শিক্ষা’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর মাসব্যাপী কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ড. আবুল হাসান মুহাম্মদ সাদেক।
জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় কর্মসূচী। শান্তির প্রতীক কবুতর ও বেলুন উড়ানোর মধ্য দিয়ে মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করেন এইউবি প্রতিষ্ঠাতা।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে শুরু হয় বর্ণাঢ্য র্যালী। ক্যাম্পাসের চারপাশে র্যালী ঘুরে এসে আবার ক্যাম্পাসে শেষ হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এইউবি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মাদ জাফর সাদেক।
এইউবি এর সম্মানিত উপাচার্য ইমেরিটাস প্রফেসর ড. শাহজাহান খান, এইউবি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মেম্বার্স সেক্রেটারী মিসেস সালেহা সাদেক, এইউবি ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুল ইসলাম, সিন্ডিকেট সদস্য এসএম ইয়াছিন আলীসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
উপস্থিত ছিলেন এইউবির বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভাগীয় প্রধান, ফ্যাকাল্টিবৃন্দ, গর্বিত এলামনাই, আমন্ত্রিত অতিথি, ছাত্রছাত্রী ও কর্মকর্তা কর্মচারীগণ।
আলোচনা সভায় উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন এইউবি রেজিস্ট্রার একেএম এনামুল হক।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এইউবি প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ড. আবুল হাসান মুহাম্মদ সাদেক বলেন, ১৯৯৬ সালে দেশমাতৃকার প্রয়োজনে গ্রাম নগর শহর আর প্রান্তিক পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা পৌছে দিতে এবং দক্ষ, যোগ্য ও নৈতিকতা সম্পন্ন মানবসম্পদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়ে তুলতেই এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু। গত ২৭ বছরে এইউবি তার কাজটি এগিয়ে নিতে যাদেও সহযোগিতা পেয়েছে তাদেও প্রতি কৃতজ্ঞতা। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের একান্ত সহযাত্রী এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এইউবি উপাচার্য ইমেরিটাস প্রফেসর ড. শাহজাহান খান বলেন ‘স্বল্প খরচে, মানসম্মত উচ্চ শিক্ষা’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখেই ২০২৪ সালে আমাদের সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। মানসম্মত শিক্ষার বিকল্প নেই, সৎ ও যোগ্য দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বদ্ধ পরিকর।
বাংলাদেশ তথা সারাবিশ্বকে এগিয়ে নিতে আমরা আমাদের মানবসম্পদ গড়ার কার্যক্রমটি চালিয়ে যাচ্ছি। আমি বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ, আমাকে এই সুযোগটি দেয়ার জন্য।