Logo
Logo
×

রাজধানী

যমুনা ফিউচার পার্ক ক্রেতা সমাগমে মুখর, চলছে আনন্দময় কেনাকাটা 

Icon

সাংস্কৃতিক প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:৫৩ পিএম

যমুনা ফিউচার পার্ক ক্রেতা সমাগমে মুখর, চলছে আনন্দময় কেনাকাটা 

ছবি-যুগান্তর

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম শপিংমল যমুনা ফিউচার পার্কে চলছে অন্যরকম একটা সময়। পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে সেখানে চলছে সারাবেলা আনন্দময় কেনাকাটা। সকাল থেকে শুরু করে রাত অবধি নানা বয়সি মানুষের পদচারণায় মুখরিত। এ শপিংমলে এক ছাদের নিচে আরামদায়ক পরিবেশে পোশাক, গয়না, কসমেটিকস, ক্রোকারিজ, জুতা, পারফিউম সব কেনাকাটা করা যাচ্ছে। আর এ কারণেই যমুনা ফিউচার পার্ক হয়ে উঠেছে রাজধানীবাসীর ঈদ শপিংয়ের প্রিয় স্থান। দেশি-বিদেশি সব ব্র্যান্ডের সর্বাধুনিক ও ট্রেন্ডি পোশাকের কেনাকাটা সেখানে এখন তুঙ্গে।

সোমবার যমুনা ফিউচার পার্ক ঘুরে দেখা যায়, মেট্রো ফ্যাশন, আড়ং, ইনফিনিটি, কে ক্রাফট, অঞ্জনস, বিগ বস, ফ্রিল্যান্ড, জিন্স অ্যান্ড কোম্পানি, টুয়েলভ, রেড, সেলিব্রেশনস, ডিমান্ড, মাইশা ওয়ার্ল্ড, একসটাসি, জেন্টল পার্ক, টিন’স ক্লাব, প্লাস পয়েন্ট, কান্ট্রি বয়, রেঞ্জ, লা রিভ, আর্টিসান, টপ টেন মার্ট পোশাকের ব্র্যান্ড ও শপগুলোতে প্রচুর ক্রেতা সমাগম দেখা যায়।

এদিন সকাল থেকেই প্রচুর মানুষের আনাগোনা শুরু হয় যমুনা ফিউচার পার্কে। বিকাল থেকে আরও মানুষ আসতে শুরু করেন। সন্ধ্যায় অনেকে শপিংমলের ফুড কোর্টে ইফতার সেরে আবার কেনাকাটায় মেতে ওঠেন। 

যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করতে আসা সামিউল জাহিন যুগান্তরকে বলেন, পরিবার-পরিজনের জন্য কেনাকাটা করেছি যমুনা ফিউচার পার্ক থেকেই। ঈদ উপলক্ষ্যে এখানে প্রচুর ফ্যাশনেবল পোশাক আছে। নিজের পছন্দ অনুযায়ী পোশাক কিনেছি।

এদিন বিকালে আড়ংয়ের আউটলেটে গিয়ে দেখা যায়, শুধু ক্রেতা আর ক্রেতা। যে যার পছন্দ অনুযায়ী পোশাক কিনছেন। 
গুলশান থেকে কেনাকাটা করতে এসেছিলেন সামিয়া আমিন। তিনি বলেন, যমুনা ফিউচার পার্কের সব আউটলেট বিশাল এবং প্রচুর পোশাকের কালেকশনও রয়েছে এখানে। ছেলেমেয়ে ও তাদের বাবার জন্য  কেনাকাটা করতে এসেছি। বৈশাখের কেনাকাটা আগেই করেছি, এখন ঈদের জন্য কেনাকাটা করছি। ইতোমধ্যে কিছু পোশাক কেনাও হয়েছে।

যমুনা ফিউচার পার্কে পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদ শপিং করতে আসা ফজলুল কবির বলেন, যমুনা ফিউচার পার্কে এলে একসঙ্গে সবকিছু পেয়ে যাই। তাই গত কয়েক বছর এখানেই ঈদের শপিং করছি। পোশাকের মান অনুযায়ী দাম বেড়েছে সেটা বলা যাবে না। সাধ্যের মধ্যেই কেনাকাটা করা যাচ্ছে।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম