Logo
Logo
×

শিক্ষাঙ্গন

অধিকাংশ ছেলেমেয়ে পেশাগত বিষয়ে বেশি হতাশ: মাউশি পরিচালক

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৩৪ পিএম

অধিকাংশ ছেলেমেয়ে পেশাগত বিষয়ে বেশি হতাশ: মাউশি পরিচালক

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিকল্পনা এবং উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. একিউএম শফিউল আজম বলেছেন, অধিকাংশ ছেলেমেয়ে পেশাগত দিক থেকে হতাশায় ভোগেন। এই হতাশাগুলোই পরে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটায়। 

বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত ‘আশা, প্রশান্তি ও পদক্ষেপবিষয়ক আলাপন’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে রোববার এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। 

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট (ব্র্যাক আইইডি) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠান আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য সমাজে যারা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন ও আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের মধ্যে সামগ্রিকভাবে সচেতনতা বাড়ানো। পাশাপাশি এ বিষয়ে কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করা।

সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্টের রিসার্চ লিড ও প্রোগ্রাম হেড সমীর রঞ্জন নাথ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহমুদুর রহমান, বরেণ্য অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, উদ্যোক্তা ও সমাজকর্মী সারা যাকের, ব্র্যাক আইইডির মানসিক স্বাস্থ্য ও মনোসামাজিক সহায়তা টিম লিড সহকারী অধ্যাপক ড. তাবাসসুম আমিনা প্রমুখ।

শফিউল আজম বলেন, এই পেশাগত হতাশা দূরীকরণের জন্য সরকার শিশুকাল থেকে দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এমন একটি শিক্ষাক্রমকে শিশুদের কাছে পরিচিত করার চেষ্টা করছে। যেখানে তারা সব বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবে ও তাদের আগ্রহের বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করে পেশাগত জীবনে প্রবেশ করতে পারবে।

সেমিনারে বক্তারা একটি বহুমুখী প্রচেষ্টার ওপর জোর দেন যা ব্যক্তি, সমাজ এবং জনসংখ্যাসহ বহুস্তরে কাজ করে। সমন্বিত এই প্রচেষ্টাই ছিল সেমিনারের মূল প্রস্তাব। বাংলাদেশে আত্মহত্যার ঝুঁকির কারণসমূহকে বোঝা ও কিশোর এবং তরুণ প্রাপ্তবয়স্ক ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে চিহ্নিত করার মাধ্যমে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ ও বিশেষায়িত মানসিক সচেতনতার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য এই প্রচেষ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Jamuna Electronics
wholesaleclub

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম